এ কেমন পিচ তৈরি করলো ভারত! ক্রিকেট বোর্ডকে সরাসরি হুঁশিয়ারি
স্পোর্টস ডেস্ক: এ কেমন পিচ! পুনেতে ভারত দুরমুশ হওয়ার পর প্রশ্ন উঠছে। আঙুল তোলা হচ্ছে পিচ প্রস্তুতকারক পান্ডুরাং সালগাঁওকারের দিকে। কিন্তু এই ব্যর্থতার জন্য তিনি যে দায়ী নন, তা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিলেন।
সেই সঙ্গে করলেন বিস্ফোরক মন্তব্য। আনলেন মারাত্মক অভিযোগ। বোর্ডের বিরুদ্ধে! কী বলেছেন পান্ডুরাং সালগাঁওকার? ‘বোর্ডকে সাবধান করেছিলাম ন্যাড়া, শুকনো পিচ তৈরি না করতে।’ সে কী! কিউরেটরের নিষেধ অগ্রাহ্য করে তবে কি তৈরি হয়েছিল পুনের পিচ? পান্ডুরাং সালগাঁওকারের কথা শুনে অন্তত তেমনই মনে হচ্ছে।
পিচ কমিটির প্রধান দলজিৎ সিং এবং পশ্চিমাঞ্চলের প্রধান ধীরাজ প্রসন্ন এবং বোর্ডকে সরাসরি হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন পান্ডুরাং। বলেছেন,
‘হ্যাঁ, আমি পরিষ্কারভাবে বলেছিলাম, এত শুকনো, ন্যাড়া পিচ তৈরি করা ঠিক হবে না। এভাবে জল না দিয়ে, ঘাস ছেঁটে ফেললে ভয়ঙ্কর ক্ষতি হবে। আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছিলাম ওদের বোঝাতে।
কিন্তু কেউ আমার কথা কানেই তোলেনি! তাই আমার কিছু করারই ছিল না।’ ম্যাচের পর বিশেষজ্ঞরা সমালোচনা করেছেন পিচের। শেন ওয়ার্ন তো বলেই দিয়েছেন, ‘দেখেশুনে মনে হয়েছিল অষ্টম দিনের পিচ!’ এই সমালোচনার জবাবে কী বলবেন? পান্ডুরাং সালগাঁওকারের কথায়, ‘আমার কী–ই বা করার ছিল? আন্তর্জাতিক ম্যাচের আগে সহকারীর সংখ্যা কমিয়ে দেওয়া হয়েছিল!
সেই সঙ্গে বিসিসিআই পিচ কমিটির সদস্যদের নির্দেশ মেনে চলতে হয়েছিল! আমার কাজ ছিল, নির্দেশ পালন করা। সেটাই করেছি। ব্যস এটুকুই।’ এখানেই শেষ নয়, পান্ডুরাংয়ের গলায় ধরা পড়েছে হতাশাও। মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন এই জোরে বোলার জানিয়েছেন, ‘পুনেতে এই প্রথম টেস্ট ম্যাচের আয়োজন হয়েছিল।
অথচ সেখানেই কি না এমন কিছু ঘটল! খারাপ তো লাগবেই। কিন্তু খারাপ লাগলে কী হবে? আমার যে হাত–পা বাঁধা ছিল। কী করতে পারতাম?’ এমন ঝুঁকিপূর্ণ নির্দেশ কার কাছ থেকে ঠিক পেয়েছিলেন? পান্ডুরাংয়ের কথায়, ‘ঠিক জানি না, নির্দেশটা কার কাছ থেকে প্রথম এসেছে।
টার্নিং ট্র্যাক টিম ম্যানেজমেন্টের কে চেয়েছে। কারণ, বিরাটদের দলের কেউ এসে আমার সঙ্গে কথা বলেনি। হতে পারে, ওরা সিনিয়র কিউরেটরের সঙ্গেই কথাটা সেরে নিয়েছিল।’
সেই সঙ্গে করলেন বিস্ফোরক মন্তব্য। আনলেন মারাত্মক অভিযোগ। বোর্ডের বিরুদ্ধে! কী বলেছেন পান্ডুরাং সালগাঁওকার? ‘বোর্ডকে সাবধান করেছিলাম ন্যাড়া, শুকনো পিচ তৈরি না করতে।’ সে কী! কিউরেটরের নিষেধ অগ্রাহ্য করে তবে কি তৈরি হয়েছিল পুনের পিচ? পান্ডুরাং সালগাঁওকারের কথা শুনে অন্তত তেমনই মনে হচ্ছে।
পিচ কমিটির প্রধান দলজিৎ সিং এবং পশ্চিমাঞ্চলের প্রধান ধীরাজ প্রসন্ন এবং বোর্ডকে সরাসরি হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন পান্ডুরাং। বলেছেন,
‘হ্যাঁ, আমি পরিষ্কারভাবে বলেছিলাম, এত শুকনো, ন্যাড়া পিচ তৈরি করা ঠিক হবে না। এভাবে জল না দিয়ে, ঘাস ছেঁটে ফেললে ভয়ঙ্কর ক্ষতি হবে। আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছিলাম ওদের বোঝাতে।
কিন্তু কেউ আমার কথা কানেই তোলেনি! তাই আমার কিছু করারই ছিল না।’ ম্যাচের পর বিশেষজ্ঞরা সমালোচনা করেছেন পিচের। শেন ওয়ার্ন তো বলেই দিয়েছেন, ‘দেখেশুনে মনে হয়েছিল অষ্টম দিনের পিচ!’ এই সমালোচনার জবাবে কী বলবেন? পান্ডুরাং সালগাঁওকারের কথায়, ‘আমার কী–ই বা করার ছিল? আন্তর্জাতিক ম্যাচের আগে সহকারীর সংখ্যা কমিয়ে দেওয়া হয়েছিল!
সেই সঙ্গে বিসিসিআই পিচ কমিটির সদস্যদের নির্দেশ মেনে চলতে হয়েছিল! আমার কাজ ছিল, নির্দেশ পালন করা। সেটাই করেছি। ব্যস এটুকুই।’ এখানেই শেষ নয়, পান্ডুরাংয়ের গলায় ধরা পড়েছে হতাশাও। মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন এই জোরে বোলার জানিয়েছেন, ‘পুনেতে এই প্রথম টেস্ট ম্যাচের আয়োজন হয়েছিল।
অথচ সেখানেই কি না এমন কিছু ঘটল! খারাপ তো লাগবেই। কিন্তু খারাপ লাগলে কী হবে? আমার যে হাত–পা বাঁধা ছিল। কী করতে পারতাম?’ এমন ঝুঁকিপূর্ণ নির্দেশ কার কাছ থেকে ঠিক পেয়েছিলেন? পান্ডুরাংয়ের কথায়, ‘ঠিক জানি না, নির্দেশটা কার কাছ থেকে প্রথম এসেছে।
টার্নিং ট্র্যাক টিম ম্যানেজমেন্টের কে চেয়েছে। কারণ, বিরাটদের দলের কেউ এসে আমার সঙ্গে কথা বলেনি। হতে পারে, ওরা সিনিয়র কিউরেটরের সঙ্গেই কথাটা সেরে নিয়েছিল।’
No comments