মক্কার কাফের রা আবু জেহেল আবু লাহাব রা আল্লাহকে মানতো ও বিশ্বাস করতো
যারা পড়েন তারা জানেন, হয়তো কারো কাছে নতুন মনে হতে পারে যে, মক্কার কাফের রা আবু জেহেল আবু লাহাব রা আল্লাহকে মানতো ও বিশ্বাস করতো ? অবশ্যই । তারা আমরা যেমন আল্লাহুম্মা (Ya Allah) বলে ডাকি তেমন আল্লাহুম্মা বলেই আল্লাহ কে ডাকতো, কাবা তাওয়াফ করত, য়াল্লাহকে খালিক, মালিক, রাজ্জাক, বলেও মানতো।
হা, আল্লাহ রব্বুল আলামিন তা পাক কালামে ই ঘোষণা দিয়েছেন,
সূরা মু’মিনুনের ৮৪, ৮৫, ৮৬ ও ৮৭ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন
قُلْ لِمَنِ الْأَرْضُ وَمَنْ فِيهَا إِنْ كُنْتُمْ تَعْلَمُونَ (84) سَيَقُولُونَ لِلَّهِ قُلْ أَفَلَا تَذَكَّرُونَ (85) قُلْ مَنْ رَبُّ السَّمَاوَاتِ السَّبْعِ وَرَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ (86) سَيَقُولُونَ لِلَّهِ قُلْ أَفَلَا تَتَّقُونَ (87)
“(হে রাসূল! আপনি তাদের) জিজ্ঞাসা করুন, যদি তোমরা জানো তবে বল-পৃথিবী এবং এতে যারা আছে,তারা কার (সৃষ্টি)?” (সূরা মু’মিনুন:৮৪)
“তারা বলবে: সবই আল্লাহর। বলুন,তবুও কি তোমরা শিক্ষা গ্রহণ করবে না?” (সূরা মু’মিনুন:৮৫)
“(আবার) জিজ্ঞাসা করুন, সপ্তাকাশ ও মহা-আরশের মালিক কে?” (সূরা মু’মিনুন:৮৬)
“তারা বলবে: (এগুলিও) আল্লাহর। বলুন,তবুও কি তোমরা ভয় করবে না?” (সূরা মু’মিনুন:৮৭)
এরপরে সূরা মু’মিনুনের ৮৮, ও ৮৯ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন-
قُلْ مَنْ بِيَدِهِ مَلَكُوتُ كُلِّ شَيْءٍ وَهُوَ يُجِيرُ وَلَا يُجَارُ عَلَيْهِ إِنْ كُنْتُمْ تَعْلَمُونَ (88) سَيَقُولُونَ لِلَّهِ قُلْ فَأَنَّى تُسْحَرُونَ (89) بَلْ أَتَيْنَاهُمْ بِالْحَقِّ وَإِنَّهُمْ لَكَاذِبُونَ (90)
“(আবার) জিজ্ঞাসা করুন: তোমাদের জানা থাকলে বল,কার হাতে সব বস্তুর কর্তৃত্ব,যিনি রক্ষা করেন এবং যাঁর উপর রক্ষক নেই?” (সূরা মু’মিনুন:৮৮)
“(এবারও) তারা বলবে: আল্লাহর । বলুন: তাহলে কোথা থেকে তোমাদেরকে জাদু করা হচ্ছে?” (সূরা মু’মিনুন:৮৯)
“আসলে! আমি তাদের কাছে সত্য পৌঁছিয়েছি ঠিকই, কিন্তু তারা নিঃসন্দেহে মিথ্যা বলে।” (সূরা মু’মিনুন:৯০)
আরোও অন্যান্য সুরাহ গুলোতে আছে। যা সব বলা এখানে কস্টকর।
মক্কার কাফের রা যেমন আবু জেহেল আবু লাহাব রা যদি আল্লাহকে মানতো ও বিশ্বাস করতো ই তাহলে প্রব্লেম কি ছিলো? কেন তারা মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে মারলো?
= তাদের একটাই প্রব্লেম ছিলো, তা হলো শিরক – তারা এটা মানতে পারতোনা যে আল্লাহ ছাড়া আর কারো কাছে চাওয়া যাবেনা, আল্লাহর আছে যেতে অন্য মাধ্যম লাগবেনা এটা তারা মানতে রাজী ছিলোনা। আর এই প্রব্লেম টা আজ বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে বাতাসের মত, এবিষয়ে বিস্তারীত পরের পোস্ট গুলোতে বিস্তারীত দেয়া হবে ইনশাআল্লাহ।
হা, আল্লাহ রব্বুল আলামিন তা পাক কালামে ই ঘোষণা দিয়েছেন,
সূরা মু’মিনুনের ৮৪, ৮৫, ৮৬ ও ৮৭ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন
قُلْ لِمَنِ الْأَرْضُ وَمَنْ فِيهَا إِنْ كُنْتُمْ تَعْلَمُونَ (84) سَيَقُولُونَ لِلَّهِ قُلْ أَفَلَا تَذَكَّرُونَ (85) قُلْ مَنْ رَبُّ السَّمَاوَاتِ السَّبْعِ وَرَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ (86) سَيَقُولُونَ لِلَّهِ قُلْ أَفَلَا تَتَّقُونَ (87)
“(হে রাসূল! আপনি তাদের) জিজ্ঞাসা করুন, যদি তোমরা জানো তবে বল-পৃথিবী এবং এতে যারা আছে,তারা কার (সৃষ্টি)?” (সূরা মু’মিনুন:৮৪)
“তারা বলবে: সবই আল্লাহর। বলুন,তবুও কি তোমরা শিক্ষা গ্রহণ করবে না?” (সূরা মু’মিনুন:৮৫)
“(আবার) জিজ্ঞাসা করুন, সপ্তাকাশ ও মহা-আরশের মালিক কে?” (সূরা মু’মিনুন:৮৬)
“তারা বলবে: (এগুলিও) আল্লাহর। বলুন,তবুও কি তোমরা ভয় করবে না?” (সূরা মু’মিনুন:৮৭)
এরপরে সূরা মু’মিনুনের ৮৮, ও ৮৯ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন-
قُلْ مَنْ بِيَدِهِ مَلَكُوتُ كُلِّ شَيْءٍ وَهُوَ يُجِيرُ وَلَا يُجَارُ عَلَيْهِ إِنْ كُنْتُمْ تَعْلَمُونَ (88) سَيَقُولُونَ لِلَّهِ قُلْ فَأَنَّى تُسْحَرُونَ (89) بَلْ أَتَيْنَاهُمْ بِالْحَقِّ وَإِنَّهُمْ لَكَاذِبُونَ (90)
“(আবার) জিজ্ঞাসা করুন: তোমাদের জানা থাকলে বল,কার হাতে সব বস্তুর কর্তৃত্ব,যিনি রক্ষা করেন এবং যাঁর উপর রক্ষক নেই?” (সূরা মু’মিনুন:৮৮)
“(এবারও) তারা বলবে: আল্লাহর । বলুন: তাহলে কোথা থেকে তোমাদেরকে জাদু করা হচ্ছে?” (সূরা মু’মিনুন:৮৯)
“আসলে! আমি তাদের কাছে সত্য পৌঁছিয়েছি ঠিকই, কিন্তু তারা নিঃসন্দেহে মিথ্যা বলে।” (সূরা মু’মিনুন:৯০)
আরোও অন্যান্য সুরাহ গুলোতে আছে। যা সব বলা এখানে কস্টকর।
মক্কার কাফের রা যেমন আবু জেহেল আবু লাহাব রা যদি আল্লাহকে মানতো ও বিশ্বাস করতো ই তাহলে প্রব্লেম কি ছিলো? কেন তারা মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে মারলো?
= তাদের একটাই প্রব্লেম ছিলো, তা হলো শিরক – তারা এটা মানতে পারতোনা যে আল্লাহ ছাড়া আর কারো কাছে চাওয়া যাবেনা, আল্লাহর আছে যেতে অন্য মাধ্যম লাগবেনা এটা তারা মানতে রাজী ছিলোনা। আর এই প্রব্লেম টা আজ বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে বাতাসের মত, এবিষয়ে বিস্তারীত পরের পোস্ট গুলোতে বিস্তারীত দেয়া হবে ইনশাআল্লাহ।
No comments