স্মার্টফোনের নিরাপত্তায় অবশ্যই দেখে নিন কিছু টিপস
হ্যাকারদের কাছ থেকে আপনার ফোনটি কি সুরক্ষিত?
যদি না থাকে তাহলে এখনই কিছু কাজ করে নিন। সে
জন্য অবশ্য আপনার ফোনের নিরাপত্তা ফিচারগুলো
সবার আগে দেখে নিতে হবে। যদিও এ কাজ করতে
অনেকেই বিরক্ত হন। তারপরও প্রিয় ফোনের
নিরাপত্তা বলে কথা-
নিরাপত্তায় অবশ্যই দেখে নিন কিছু টিপস
১. এনক্রিপশন সফটওয়্যার: ফোন কেনার আগেই দেখে
নিন তাতে শক্তিশালী এনক্রিপশন সফটওয়্যার রয়েছে
কি-না। যদিও অ্যান্ড্রয়েড সিস্টেমে সাধারণত এমন
সফটওয়্যার থাকে না। তাই বাইরে থেকেই এ অ্যাপ
নিতে হবে। কারণ স্মার্টফোনটিকে সাইবার
অপরাধীদের হাত থেকে বাঁচাতে সবচেয়ে সহজ
উপায়টি হলো এনক্রিপশন চালু করে নেয়া। এছাড়া
ফোনের মেমোরি কার্ডের নিরাপত্তা দেয় এমন
সফটওয়্যারও নেয়া উচিৎ।
…
.
.
২. যোগাযোগ: ফোন কেনার সময় কাস্টমার কেয়ারের
সঙ্গে কথা বলতে পারেন। আপনার ফোনটির নিরাপত্তা
দিতে বেশকিছু সফটওয়্যার দিয়ে তারা সাহায্য করতে
পারে।
.
.
৩. অ্যাপ ইনস্টল: অ্যাপসটি কেমন তা দেখার জন্য যে
কোনো অ্যাপই ইনস্টল করে ফেলবেন না। ভালো এবং
আপনার প্রয়োজনীয় অ্যাপসটিই ব্যবহার করুন। কারণ
বিদেশি অনেক অ্যাপ আছে যেগুলোর মধ্য তথ্য চুরির
অ্যাপও থাকতে পারে।
.
.
৪. পাবলিক ওয়াই-ফাই ব্যবহার: পাবলিক ওয়াই-ফাই
কখেনোই নিরাপদ নয়। এসব স্থানই হ্যাকারদের বড়
লক্ষ্য। তাই বিশ্ববিদ্যালয়, শপিংমল বা যে কোনো
পাবলিক ওয়াই-ফাই সচেতন হয়ে ব্যবহার করবেন।
.
.
.
৫. অটো-সেভ: ফোনের অটো-সেভ অপশনটি বন্ধ করে
রাখাই ভালো। কারণ এই অপশনটির সুবিধা নিয়ে
সাইবার অপরাধীরা আপনার ফোন থেকে সহজেই
পাসওয়ার্ড ও অন্যান্য তথ্য চুরি করতে পারবে।
.
.
.
৬. ব্রাউজার হিস্ট্রি: স্মার্টফোনের মাধ্যমে
ইন্টারনেটে যে কাজই করুন না কেন, কাজ শেষে
হিস্ট্রি মুছে ফেলুন। নিয়মিতই এ কাজটি করলে
আপনার ফোনকে ব্যাপক নিরাপত্তা দেবে।
.
.
৭. ট্র্যাকিং অ্যাপ: সাইবার অপরাধীদের হাত থেকে
নিরাপত্তা নিশ্চিতের পর একটি ট্র্যাকিং অ্যাপ
ইনস্টল করুন। ফোনটি হারিয়ে গেলে তা খুঁজে পেতে
সুবিধা হবে।
যদি না থাকে তাহলে এখনই কিছু কাজ করে নিন। সে
জন্য অবশ্য আপনার ফোনের নিরাপত্তা ফিচারগুলো
সবার আগে দেখে নিতে হবে। যদিও এ কাজ করতে
অনেকেই বিরক্ত হন। তারপরও প্রিয় ফোনের
নিরাপত্তা বলে কথা-
নিরাপত্তায় অবশ্যই দেখে নিন কিছু টিপস
১. এনক্রিপশন সফটওয়্যার: ফোন কেনার আগেই দেখে
নিন তাতে শক্তিশালী এনক্রিপশন সফটওয়্যার রয়েছে
কি-না। যদিও অ্যান্ড্রয়েড সিস্টেমে সাধারণত এমন
সফটওয়্যার থাকে না। তাই বাইরে থেকেই এ অ্যাপ
নিতে হবে। কারণ স্মার্টফোনটিকে সাইবার
অপরাধীদের হাত থেকে বাঁচাতে সবচেয়ে সহজ
উপায়টি হলো এনক্রিপশন চালু করে নেয়া। এছাড়া
ফোনের মেমোরি কার্ডের নিরাপত্তা দেয় এমন
সফটওয়্যারও নেয়া উচিৎ।
…
.
.
২. যোগাযোগ: ফোন কেনার সময় কাস্টমার কেয়ারের
সঙ্গে কথা বলতে পারেন। আপনার ফোনটির নিরাপত্তা
দিতে বেশকিছু সফটওয়্যার দিয়ে তারা সাহায্য করতে
পারে।
.
.
৩. অ্যাপ ইনস্টল: অ্যাপসটি কেমন তা দেখার জন্য যে
কোনো অ্যাপই ইনস্টল করে ফেলবেন না। ভালো এবং
আপনার প্রয়োজনীয় অ্যাপসটিই ব্যবহার করুন। কারণ
বিদেশি অনেক অ্যাপ আছে যেগুলোর মধ্য তথ্য চুরির
অ্যাপও থাকতে পারে।
.
.
৪. পাবলিক ওয়াই-ফাই ব্যবহার: পাবলিক ওয়াই-ফাই
কখেনোই নিরাপদ নয়। এসব স্থানই হ্যাকারদের বড়
লক্ষ্য। তাই বিশ্ববিদ্যালয়, শপিংমল বা যে কোনো
পাবলিক ওয়াই-ফাই সচেতন হয়ে ব্যবহার করবেন।
.
.
.
৫. অটো-সেভ: ফোনের অটো-সেভ অপশনটি বন্ধ করে
রাখাই ভালো। কারণ এই অপশনটির সুবিধা নিয়ে
সাইবার অপরাধীরা আপনার ফোন থেকে সহজেই
পাসওয়ার্ড ও অন্যান্য তথ্য চুরি করতে পারবে।
.
.
.
৬. ব্রাউজার হিস্ট্রি: স্মার্টফোনের মাধ্যমে
ইন্টারনেটে যে কাজই করুন না কেন, কাজ শেষে
হিস্ট্রি মুছে ফেলুন। নিয়মিতই এ কাজটি করলে
আপনার ফোনকে ব্যাপক নিরাপত্তা দেবে।
.
.
৭. ট্র্যাকিং অ্যাপ: সাইবার অপরাধীদের হাত থেকে
নিরাপত্তা নিশ্চিতের পর একটি ট্র্যাকিং অ্যাপ
ইনস্টল করুন। ফোনটি হারিয়ে গেলে তা খুঁজে পেতে
সুবিধা হবে।
No comments