আপনার যে অভ্যাসগুলো ব্রণের জন্য দায়ী
মুখে একটি ব্রণ দেখা দিলে প্রায় সকলেই আঁতকে ওঠেন। সুন্দর ত্বকের প্রধান শত্রু ব্রণ। ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট করার জন্য একটি ব্রণই যথেষ্ট। আর ব্রণ শুধু নারীদের হয় তা কিন্তু নয়, এটি নারী পুরুষ সবার হতে পারে। মূলত ত্বক অপরিষ্কার থাকলে ব্রণ বেশি দেখা দেয়। তবে আরো কিছু কারণ রয়েছে যার কারণে ত্বকে ব্রণ দেখা দেয়। এর মধ্যে আপনার কিছু অভ্যাসও রয়েছে যা ব্রণ হওয়ার জন্য দায়ী। ভাবছেন কীভাবে? জেনে নিন তাহলে আপনার কোন কোন অভ্যাস ব্রণের জন্য দায়ী।
১। মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার না করা
অনেকে আছেন যারা নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার করেন না। দিনে দুইবার ভালো কোনো ক্লিনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করা উচিত। কিন্তু হার্ড ক্লিনজার বেশি ব্যবহার করা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। তাই সফট কোনো ক্লিনজার ত্বক পরিষ্কারের কাজে ব্যবহার করুন।
২। দুগ্ধজাত পণ্য প্রতিদিন গ্রহণ
দুগ্ধজাত পণ্যে হরমোন আইজিএফ ১ (ইনসুলিন) থাকে। এটি দুধে বেশি পরিমাণে থাকে। এটি শরীরে ইনফ্লামেশন সৃষ্টি করে। যা ত্বকে ব্রণ সৃষ্টির জন্য দায়ী। ত্বকে ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে দুধ বা দুধ জাতীয় খাবার কম খাওয়া উচিত।
৩। বডি লোশন ত্বকে ব্যবহার
বডি লোশন বা ক্রিম মুখে ব্রণ হওয়ার অন্যতম একটি কারণ। কেউ কেউ মুখে বডি লোশন বা ক্রিম ব্যবহার করে থাকেন। বডি লোশন বা বডি ক্রিম ব্যবহার করার পরিবর্তে মুখের ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করাই ভালো। মুখে যেকোনো ময়েশ্চারাইজার বা ক্রিম ব্যবহার করুন যা আপনার ত্বকের সাথে মানিয়ে যায়।
৪। অতিরিক্ত মোবাইল ফোনের ব্যবহার
শিরোনাম দেখে অবাক হচ্ছেন তাই না? মোবাইল ফোন কী করে ব্রণের কারণ হয়? আপনি যখন ফোনে কথা বলেন তখন মুখের ত্বকে প্রেশার পড়ে। যার কারণে মোবাইল ফোনের ব্যাকটেরিয়া ত্বকের ছিদ্রে প্রবেশ করে থাকে। আর এই ব্যাকটেরিয়া থেকে ব্রণ সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে ব্রণপ্রবণ ত্বকে এই সমস্যা বেশি দেখা দেয়।
৫। অতিরিক্ত স্ট্রেস
আপনি যখন স্ট্রেস বা দুশ্চিন্তায় থাকেন তখন শরীরে স্ট্রেস হরমোন সৃষ্টি হয় যা ত্বকে ব্রণ হওয়ার জন্য দায়ী। চেষ্টা করুন স্ট্রেস থেকে দূরে থাকার।
৬। জাঙ্ক ফুড খাওয়া
নিয়মিত জাঙ্ক বা ফাস্ট ফুড খাওয়া যেমন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর তেমনি ত্বকের জন্যও ক্ষতিকর। ফাস্ট ফুডে প্রচুর পরিমাণ চিনি, ফ্যাট এবং ময়দা থাকে যা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। প্রতিদিন খাওয়ার পরিবর্তে মাঝে মাঝে খাওয়ার চেষ্টা করুন।
৭। মেকআপ না তোলা
ত্বক থেকে ভালোভাবে মেকআপ না তুলে ঘুমতে যাওয়া ত্বকের জন্য অনেক ক্ষতিকর। তাই অবশ্যই ঘুমাতে যাওয়ার আগে মেকআপ তুলে ফেলা উচিত। প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ক্লিনজার দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত।
১। মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার না করা
অনেকে আছেন যারা নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার করেন না। দিনে দুইবার ভালো কোনো ক্লিনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করা উচিত। কিন্তু হার্ড ক্লিনজার বেশি ব্যবহার করা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। তাই সফট কোনো ক্লিনজার ত্বক পরিষ্কারের কাজে ব্যবহার করুন।
২। দুগ্ধজাত পণ্য প্রতিদিন গ্রহণ
দুগ্ধজাত পণ্যে হরমোন আইজিএফ ১ (ইনসুলিন) থাকে। এটি দুধে বেশি পরিমাণে থাকে। এটি শরীরে ইনফ্লামেশন সৃষ্টি করে। যা ত্বকে ব্রণ সৃষ্টির জন্য দায়ী। ত্বকে ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে দুধ বা দুধ জাতীয় খাবার কম খাওয়া উচিত।
৩। বডি লোশন ত্বকে ব্যবহার
বডি লোশন বা ক্রিম মুখে ব্রণ হওয়ার অন্যতম একটি কারণ। কেউ কেউ মুখে বডি লোশন বা ক্রিম ব্যবহার করে থাকেন। বডি লোশন বা বডি ক্রিম ব্যবহার করার পরিবর্তে মুখের ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করাই ভালো। মুখে যেকোনো ময়েশ্চারাইজার বা ক্রিম ব্যবহার করুন যা আপনার ত্বকের সাথে মানিয়ে যায়।
৪। অতিরিক্ত মোবাইল ফোনের ব্যবহার
শিরোনাম দেখে অবাক হচ্ছেন তাই না? মোবাইল ফোন কী করে ব্রণের কারণ হয়? আপনি যখন ফোনে কথা বলেন তখন মুখের ত্বকে প্রেশার পড়ে। যার কারণে মোবাইল ফোনের ব্যাকটেরিয়া ত্বকের ছিদ্রে প্রবেশ করে থাকে। আর এই ব্যাকটেরিয়া থেকে ব্রণ সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে ব্রণপ্রবণ ত্বকে এই সমস্যা বেশি দেখা দেয়।
৫। অতিরিক্ত স্ট্রেস
আপনি যখন স্ট্রেস বা দুশ্চিন্তায় থাকেন তখন শরীরে স্ট্রেস হরমোন সৃষ্টি হয় যা ত্বকে ব্রণ হওয়ার জন্য দায়ী। চেষ্টা করুন স্ট্রেস থেকে দূরে থাকার।
৬। জাঙ্ক ফুড খাওয়া
নিয়মিত জাঙ্ক বা ফাস্ট ফুড খাওয়া যেমন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর তেমনি ত্বকের জন্যও ক্ষতিকর। ফাস্ট ফুডে প্রচুর পরিমাণ চিনি, ফ্যাট এবং ময়দা থাকে যা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। প্রতিদিন খাওয়ার পরিবর্তে মাঝে মাঝে খাওয়ার চেষ্টা করুন।
৭। মেকআপ না তোলা
ত্বক থেকে ভালোভাবে মেকআপ না তুলে ঘুমতে যাওয়া ত্বকের জন্য অনেক ক্ষতিকর। তাই অবশ্যই ঘুমাতে যাওয়ার আগে মেকআপ তুলে ফেলা উচিত। প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ক্লিনজার দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত।
No comments