বাংলাদেশে আসছেন সৌদি আরবের বাদশাহ সালমান
বাংলাদেশ সফরে আসছেন সৌদি আরবের বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজ আল সৌদ।
নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক বাংলাদেশে নিযুক্ত মধ্যপ্রাচ্যের একজন কূটনীতিক বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সৌদি বাদশাহের বাংলাদেশ সফরের কথা জানিয়ে বলেন, তিনি চলতি ফেব্রুয়ারি মাসের শেষে অথবা মার্চ মাসের প্রথম দিকে বাংলাদেশ সফর করতে পারেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলী বাংলানিউজকে বলেন, সকলেই চান, সৌদি আরবের বাদশাহ বাংলাদেশে আসুন। তিনি সফর করলে সঠিক সময়ে জানানো হবে।
পূর্বসূরি আব্দুল্লাহ বিন আব্দুল আজিজ আল সৌদ মারা গেলে ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে বাদশাহ হন সালমান। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ওই বছরের ডিসেম্বরে ৩৪ দেশের সমন্বয়ে সামরিক জোট গঠনের ঘোষণা দেয় সৌদি আরব। এ জোটের তালিকায় বাংলাদেশসহ এশিয়া, আফ্রিকা ও আরব বিশ্বের কয়েকটি দেশ রয়েছে।
বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজের বিশেষ আমন্ত্রণে গত বছরের ০৩ জুন থেকে চারদিনের সৌদি আরব সফর করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সে সময় পবিত্র ওমরাহ পালন ছাড়াও মদীনায় মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সা.) এর পবিত্র রওজা মোবারক জিয়ারত করেন তিনি। এ সফরে তার সঙ্গে ছিলেন ছোট বোন শেখ রেহানাও।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সৌদি আরব সফর শেষে জানান, সফরটি অত্যন্ত ফলপ্রসূ ছিল।
বাদশাহের পুরো নাম সালমান বিন আব্দুল আজিজ বিন আব্দুল রহমান বিন ফয়সাল বিন তুর্কি বিন আব্দুল্লাহ বিন মোহাম্মদ বিন সৌদ। ১৯৩৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর রাজধানী রিয়াদে জন্মগ্রহণ করেন সৌদ রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা ইবনে সৌদের ২৫তম এই বংশধর। তার মায়ের নাম হাসসা আল সৌদিরি। রিয়াদে মুরাব্বা রাজপ্রাসাদে বড় হন তিনি।
ইবনে সৌদ তার সন্তানদের শিক্ষার জন্য রিয়াদে যে স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, সেই প্রিন্স স্কুলেই লেখাপড়া করেন সালমান। এছাড়া ধর্ম ও আধুনিক বিজ্ঞান সম্পর্কে শিক্ষা নেন।
সালমানকে ১৯৫৪ সালের ১৭ মার্চ নিজের প্রতিনিধি ও রিয়াদের গভর্নর হিসেবে নিয়োগ দেন তৎকালীন বাদশাহ আব্দুল আজিজ। তখন তার বয়স ছিল মাত্র ১৯ বছর। ২০১১ সাল পর্যন্ত তিনি রিয়াদের গভর্নরের দায়িত্ব পালন করেন।
এরপর ২০১১ সালের ০৫ নভেম্বর প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের দায়িত্ব দেওয়া হয় তাকে।
২০১২ সালের ১৮ জুন তার ভাই তৎকালীন যুবরাজ নায়েফ বিন আব্দুল আজিজের মৃত্যুর পর সালমানকে যুবরাজ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। একই সঙ্গে তাকে উপ প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়। একই বছরের ২৭ আগস্ট বাদশাহ আব্দুল্লাহ যখন ব্যক্তিগত ছুটি কাটান, তখন সালমানকে চার্জ অব স্টেট অ্যাফেয়ার্সের দায়িত্ব দেওয়া হয়। এছাড়া রাষ্ট্রের বিভিন্ন সংস্থা ও সংগঠনেরও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন সালমান।
আধুনিকমনস্ক ও মানবদরদী হিসেবেও সালমানের পরিচিতি রয়েছে। ২০১৩ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি ট্যুইটারে একটি ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট খোলেন তিনি।
নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক বাংলাদেশে নিযুক্ত মধ্যপ্রাচ্যের একজন কূটনীতিক বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সৌদি বাদশাহের বাংলাদেশ সফরের কথা জানিয়ে বলেন, তিনি চলতি ফেব্রুয়ারি মাসের শেষে অথবা মার্চ মাসের প্রথম দিকে বাংলাদেশ সফর করতে পারেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলী বাংলানিউজকে বলেন, সকলেই চান, সৌদি আরবের বাদশাহ বাংলাদেশে আসুন। তিনি সফর করলে সঠিক সময়ে জানানো হবে।
পূর্বসূরি আব্দুল্লাহ বিন আব্দুল আজিজ আল সৌদ মারা গেলে ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে বাদশাহ হন সালমান। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ওই বছরের ডিসেম্বরে ৩৪ দেশের সমন্বয়ে সামরিক জোট গঠনের ঘোষণা দেয় সৌদি আরব। এ জোটের তালিকায় বাংলাদেশসহ এশিয়া, আফ্রিকা ও আরব বিশ্বের কয়েকটি দেশ রয়েছে।
বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজের বিশেষ আমন্ত্রণে গত বছরের ০৩ জুন থেকে চারদিনের সৌদি আরব সফর করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সে সময় পবিত্র ওমরাহ পালন ছাড়াও মদীনায় মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সা.) এর পবিত্র রওজা মোবারক জিয়ারত করেন তিনি। এ সফরে তার সঙ্গে ছিলেন ছোট বোন শেখ রেহানাও।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সৌদি আরব সফর শেষে জানান, সফরটি অত্যন্ত ফলপ্রসূ ছিল।
বাদশাহের পুরো নাম সালমান বিন আব্দুল আজিজ বিন আব্দুল রহমান বিন ফয়সাল বিন তুর্কি বিন আব্দুল্লাহ বিন মোহাম্মদ বিন সৌদ। ১৯৩৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর রাজধানী রিয়াদে জন্মগ্রহণ করেন সৌদ রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা ইবনে সৌদের ২৫তম এই বংশধর। তার মায়ের নাম হাসসা আল সৌদিরি। রিয়াদে মুরাব্বা রাজপ্রাসাদে বড় হন তিনি।
ইবনে সৌদ তার সন্তানদের শিক্ষার জন্য রিয়াদে যে স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, সেই প্রিন্স স্কুলেই লেখাপড়া করেন সালমান। এছাড়া ধর্ম ও আধুনিক বিজ্ঞান সম্পর্কে শিক্ষা নেন।
সালমানকে ১৯৫৪ সালের ১৭ মার্চ নিজের প্রতিনিধি ও রিয়াদের গভর্নর হিসেবে নিয়োগ দেন তৎকালীন বাদশাহ আব্দুল আজিজ। তখন তার বয়স ছিল মাত্র ১৯ বছর। ২০১১ সাল পর্যন্ত তিনি রিয়াদের গভর্নরের দায়িত্ব পালন করেন।
এরপর ২০১১ সালের ০৫ নভেম্বর প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের দায়িত্ব দেওয়া হয় তাকে।
২০১২ সালের ১৮ জুন তার ভাই তৎকালীন যুবরাজ নায়েফ বিন আব্দুল আজিজের মৃত্যুর পর সালমানকে যুবরাজ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। একই সঙ্গে তাকে উপ প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়। একই বছরের ২৭ আগস্ট বাদশাহ আব্দুল্লাহ যখন ব্যক্তিগত ছুটি কাটান, তখন সালমানকে চার্জ অব স্টেট অ্যাফেয়ার্সের দায়িত্ব দেওয়া হয়। এছাড়া রাষ্ট্রের বিভিন্ন সংস্থা ও সংগঠনেরও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন সালমান।
আধুনিকমনস্ক ও মানবদরদী হিসেবেও সালমানের পরিচিতি রয়েছে। ২০১৩ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি ট্যুইটারে একটি ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট খোলেন তিনি।
No comments